রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব? এই ৪টি কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করুন |
রাতে ঘুমানোর সময় ঘন ঘন ওয়াশরুমে যেতে হয়? ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে? সারাদিন কাজ করার সময়ও বারবার প্রস্রাবের চাপ অনুভব হয়? চিন্তার কিছু নেই—এটি শুধু আপনার সমস্যা নয়, বরং লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অসুবিধায় ভুগছেন। সুখবর হলো, ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু সহজ নিয়ম মানলে অনেকটাই উপশম পাওয়া সম্ভব।
প্রথমেই জানতে হবে—বারবার প্রস্রাব হওয়ার কারণ কী?
ঘন ঘন প্রস্রাবের সম্ভাব্য কারণ
-
রাতে অতিরিক্ত পানি খাওয়া
-
চা, কফি বা ঠান্ডা পানীয়ের অতিরিক্ত ব্যবহার
-
অ্যালকোহল গ্রহণ
-
ডায়াবেটিস বা হরমোনজনিত সমস্যা
-
মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI)
-
প্রস্টেটের সমস্যা (পুরুষদের ক্ষেত্রে)
-
মূত্রাশয়ের পেশি দুর্বল হয়ে যাওয়া
খারাপ জীবনধারা এবং কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা একসঙ্গে মিলে এই অসুবিধা বাড়িয়ে তোলে।
ঘরোয়া প্রতিকার এবং নিয়ন্ত্রণের টিপস
১. তরল নিয়ন্ত্রণ
পানি শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরি, তবে রাতে অতিরিক্ত পান করলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
-
ঘুমানোর অন্তত ২–৩ ঘণ্টা আগে থেকে পানি খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিন।
-
দিনের বেলায় সুষমভাবে পানি পান করুন।
২. চা, কফি এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন
-
ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল মূত্রাশয়কে উদ্দীপিত করে।
-
সন্ধ্যার পর চা, কফি বা কোল্ড ড্রিঙ্কস না খাওয়াই ভালো।
-
হঠাৎ পুরোপুরি বন্ধ করতে না পারলে ধীরে ধীরে পরিমাণ কমান।
৩. মূত্রাশয় ট্রেনিং
-
প্রস্রাবের চাপ এলেই সঙ্গে সঙ্গে বাথরুমে না গিয়ে কিছুক্ষণ ধরে রাখার চেষ্টা করুন।
-
ধীরে ধীরে মূত্রাশয় দীর্ঘ সময় প্রস্রাব ধরে রাখতে সক্ষম হবে।
-
এই অভ্যাস রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব কমাতে সাহায্য করে।
৪. কেগেল ব্যায়াম
-
পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যই কার্যকর।
-
প্রস্রাব বন্ধ করার মতো করে ৫ সেকেন্ড পেশি শক্ত করে ধরুন, তারপর ছেড়ে দিন।
-
প্রতিদিন ৮–১০ বার করুন।
-
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি মূত্রাশয়ের নিয়ন্ত্রণে দারুণ কার্যকরী।
অতিরিক্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
-
ডায়াবেটিস চেকআপ করুন: অতিরিক্ত প্রস্রাব ডায়াবেটিসের একটি লক্ষণ হতে পারে।
-
লবণ কম খান: অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরে পানি জমে এবং রাতে বেশি প্রস্রাবের চাপ হয়।
-
ওষুধের প্রভাব: কিছু ওষুধ (যেমন ব্লাড প্রেসার কমানোর ডাইইউরেটিক) প্রস্রাব বাড়াতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করুন।
-
শোওয়ার আগে টয়লেটে যান: এটি সাধারণ অভ্যাস হলেও খুব কার্যকর।
কখন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করবেন?
যদি বারবার প্রস্রাবের সঙ্গে সঙ্গে নিচের সমস্যাগুলো দেখা দেয়, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান—
-
প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথা
-
প্রস্রাবে রক্ত
-
অত্যধিক দুর্বলতা বা ক্লান্তি
-
প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারা
কারণ এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন, কিডনি বা প্রস্টেটের সমস্যা, এমনকি ডায়াবেটিসেরও লক্ষণ হতে পারে।
রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা হলেও সঠিক অভ্যাস গড়ে তুললে অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তরল নিয়ন্ত্রণ, কফি–অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা, মূত্রাশয় ট্রেনিং ও কেগেল ব্যায়াম—এই চারটি টিপস নিয়মিত মানলেই ভালো ফল পাবেন। তবে সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ভারতের পার্সেলে দিতে হবে সর্বোচ্চ দাম, আমেরিকায় প্যাকেজে শুল্কছাড় শেষ, ট্রাম্প প্রশাসনের কড়া সিদ্ধান্ত
এত দিন আমেরিকা প্যাকেজ লেনদেনের ক্ষেত্রে যে শুল্কছাড় দিত, তা তুলে নেওয়া হল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে আর কোনও প্যাকেজ লেনদেনে শুল্কছাড় প্রযোজ্য থাকবে না।
৮০০ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৭০,২৪৩ টাকা) বা তার কম মূল্যের প্যাকেজ লেনদেনের ক্ষেত্রেও এত দিন যে সুবিধা ছিল, তা আর থাকবে না। এখন থেকে আমেরিকায় কোনও পার্সেল পাঠাতে হলে স্বাভাবিক শুল্ক দিতে হবে। অর্থাৎ, পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে যে দেশের উপরে যত শুল্ক আরোপিত হয়েছে, পার্সেল বা প্যাকেজের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম কার্যকর হবে। যে কোনও দামের পার্সেলের ক্ষেত্রেই এই নিয়ম চালু হবে। তবে আগামী ছ’মাসের জন্য পার্সেল প্রেরকদের বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ রেখেছে ওয়াশিংটন।
ট্রাম্প প্রশাসনের ঘোষণা অনুযায়ী, প্রেরকেরা চাইলে আগামী ছ’মাস সরাসরি বাড়তি অর্থ দিয়ে পার্সেল পাঠাতে পারবেন। তবে এই বাড়তি অর্থ দেশভেদে আলাদা। এক-একটি পার্সেলের জন্য ৮০ ডলার (৭,০২৪ টাকা) থেকে সর্বোচ্চ ২০০ ডলার (১৭,৫৬১ টাকা) পর্যন্ত গুনতে হবে। মার্কিন কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন এজেন্সি (সিবিপি) জানিয়েছে, যেসব দেশের উপর মার্কিন রফতানি শুল্ক ১৬ শতাংশ বা তার কম, তাদের ক্ষেত্রে বাড়তি ৮০ ডলার দিলেই চলবে। এই তালিকায় রয়েছে ব্রিটেন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকটি দেশ। যেসব দেশের উপর শুল্কহার ১৬ থেকে ২৫ শতাংশ, তাদের প্রতিটি পার্সেলের জন্য বাড়তি ১৬০ ডলার (১৪,০৪৯ টাকা) দিতে হবে। এই তালিকায় ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনাম রয়েছে। আর যেসব দেশের উপর ২৫ শতাংশ বা তার বেশি শুল্ক আরোপিত—যেমন চিন, ভারত, ব্রাজিল, কানাডা—তাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০০ ডলার শুল্ক গুনতে হবে। তবে এই নিয়ম কেবল ছ’মাসের জন্য, তার পর থেকে সব দেশের পার্সেলের জন্য স্বাভাবিক রফতানি শুল্কই কার্যকর হবে।
আমেরিকার বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো জানিয়েছেন, পার্সেল লেনদেনে শুল্কছাড় তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত স্থায়ী। ভবিষ্যতে কোনও পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তাঁর দাবি, এত দিন শুল্কছাড়ের সুযোগ নিয়ে আমেরিকায় নিষিদ্ধ মাদক এবং বিপজ্জনক সামগ্রী প্রবেশ করত। এই সিদ্ধান্তে তা বন্ধ হবে। তিনি বলেন, ‘‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের ফলে আমেরিকানরা উপকৃত হবেন। নিষিদ্ধ ও বিপজ্জনক জিনিসপত্র আর অবাধে ঢুকতে পারবে না। একই সঙ্গে এই পদক্ষেপ থেকে বছরে এক হাজার কোটি ডলার অতিরিক্ত রাজস্ব আসবে। এটি একটি স্থায়ী পরিবর্তন।’’
অভিযোগ ছিল, পার্সেলে শুল্কছাড় থাকায় অনেক দেশ রফতানি শুল্ক এড়ানোর পথ হিসেবে এটি ব্যবহার করত। সাধারণ রফতানিতে শুল্ক দিতে হলেও সরাসরি পার্সেলের মাধ্যমে গ্রাহকের হাতে পণ্য পৌঁছে দিয়ে সেই শুল্ক এড়ানো সম্ভব হত। চিন-সহ একাধিক দেশ এভাবেই আমেরিকায় পণ্য পাঠাত। এই ‘ফাঁক’ নিয়ে আমেরিকায় দীর্ঘ দিন আলোচনা চলছিল এবং বিরোধিতাও হচ্ছিল। উপরন্তু, পার্সেলের ক্ষেত্রে নজরদারি তুলনামূলক কম থাকায় নিষিদ্ধ সামগ্রীও প্রবেশ করত। ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপে সেই পথ বন্ধ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
চার বার ফোন, একবারও সাড়া দিলেন না মোদী—বিদেশি রিপোর্টে বিস্ফোরক দাবি
শুল্ক কার্যকর, টানাপড়েন বাণিজ্যিক সম্পর্কে
বুধবার থেকে ভারতের উপর ট্রাম্পের চাপানো বাড়তি শুল্ক কার্যকর হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে যখন আমেরিকা ও ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্কে টানাপড়েন চলছে, তখন বিদেশি সংবাদমাধ্যমের দুটি রিপোর্ট নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
চার বার ফোন, তবু নীরব মোদী
জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টার আলগেমাইনে জ়াইটুং (এফএজ়েড)-এর দাবি, গত কয়েক সপ্তাহে অন্তত চার বার ফোনে যোগাযোগ করতে চেয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একবারও ফোন ধরেননি।
একই দাবি জাপানের নিক্কেই এশিয়া-র প্রতিবেদনে। ২৪ অগস্ট প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, সমঝোতার উদ্দেশ্যে বারবার ফোন করেছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু মোদী সেই কল প্রত্যাখ্যান করেন। সূত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এক ভারতীয় কূটনীতিবিদকে।
তবে এই বিষয়ে এখনো কোনও মন্তব্য করেনি ওয়াশিংটন বা নয়াদিল্লি।
পাকিস্তান প্রসঙ্গেই বিরক্ত মোদী?
বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলির দাবি, পাকিস্তানকে ঘিরেই মূলত ফোন এড়াচ্ছেন মোদী।
গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পর ভারত–পাকিস্তান সংঘাত থামানোর কৃতিত্ব নিজের ঘাড়ে নিয়েছিলেন ট্রাম্প। বলেছিলেন, শুল্কের হুঁশিয়ারি দিয়েই দুই দেশকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছেন তিনি। শুরু থেকেই নয়াদিল্লি এই বক্তব্য উড়িয়ে দিয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, মোদীর আশঙ্কা—ফোনে কথা বললে ট্রাম্প হয়তো আবারও কথোপকথন ভুলভাবে ব্যাখ্যা করবেন। পাশাপাশি পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন ট্রাম্প, যা নিয়েও অসন্তুষ্ট মোদী।
বৈঠকের সুযোগ হাতছাড়া
গত জুন মাসে কানাডায় জি২০ সম্মেলনের পর মোদী ও ট্রাম্পের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ট্রাম্প আগে বেরিয়ে যাওয়ায় তা হয়নি। পরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মোদীকে ওয়াশিংটনে, কিন্তু তিনি তা এড়িয়ে যান।
এবার জার্মানি ও জাপানের সংবাদমাধ্যমের নতুন দাবি ঘিরে ফের আলোচনায় এসেছে আমেরিকা–ভারত সম্পর্ক।
‘শব্দায়ন- এ স্ট্যান্ডআপ পোয়েট্রি প্ল্যাটফর্ম’ এর উদ্বোধন
স্বনামধন্য ও প্রতিনিধিত্বশীল কবি, আবৃত্তিশিল্পীদের কবিতা পাঠের মধ্য দিয়ে উদ্বোধন হল দেশের প্রথম স্ট্যান্ডআপ পোয়েট্রি প্লাটফর্ম শব্দায়ন-এর। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় কবিতা পাঠ, আবহসঙ্গীত ও কনটেম্পোরারি কোরিওগ্রাফির সমন্বয়ে নানামাত্রিক উপস্থাপনের মাধ্যমে রাজধানীর গোয়েথে-ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ-এর অডিটরিয়ামে শব্দায়ন – এ স্ট্যান্ডআপ পোয়েট্রি প্ল্যাটফর্ম এর উদ্বোধন করা হয়। অতঃপর শব্দায়নের উদ্যোগটির বাস্তবায়ন সহযোগী গোয়েথে-ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ এবং এমপাওয়ারড বাই/ পৃষ্ঠপোষকতায় ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি। প্ল্যাটফর্মের ব্রান্ডিং পার্টনার বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রা।
এতে অংশ নেন দেশের স্বনামধন্য ও প্রতিনিধিত্বশীল কবি, আবৃত্তিশিল্পী ও অন্যান্যরা। আয়োজনে ধ্রুপদী ও সমকালীন বাংলা ভাষার কবিতার পাশাপাশি মান্দি, ইংরেজি ও জার্মান ভাষায় কবিতা পাঠের সাথে আবহসঙ্গীত ও কনটেম্পোরারি কোরিওগ্রাফি উপস্থাপন করা হয়।
এই আয়োজনে অংশগ্রহণকারী উল্লেখযোগ্য কবি ও আবৃত্তিশিল্পীরা হলেন, আফাজ উদ্দিন কবিরাজ, টিটো মুন্সী, মিঠুন রাকসাম, রিংকু রাহী, থিওটোনিয়াস গমেজ, মনিরুল মনির, পিয়াস মজিদ, শিবু কুমার শীল, শাহ্নাজ মুন্নী, ফ্র্যাঙ্ক ভের্নার, উম্মে রায়হানা, টোকন ঠাকুর, নিশাত জাহান রানা এবং আফজাল হোসেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাদাব হাশমি এবং মারিয়া ফারিহ্ উপমা। ম্যাশ-মাহবুব কোরিওগ্রাফি টিম কনটেম্পোরারি নৃত্য এবং কবি ও শিল্পী শিবু কুমার শীল ও টিম আবহসঙ্গীত করেছেন। অনুষ্ঠান শেষে শব্দায়ন প্ল্যাটফর্মের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন অতঃপর শব্দায়নের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চিফ ভিশনারি অফিসার(সিভিও) যোবায়ের শাওন। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন, ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাসের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর আরিফুল বারী মজুমদার, ডিরেক্টর শিরিন সুলতানা, মাত্রার ম্যানেজিং পার্টনার সানাউল আরেফিন, ডিরেক্টর তাজীন হালিম, খন্দকার আলমগীর, কবি তারিক-উল ইসলাম, কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু, কবি তুষার প্রসুনসহ আরো অনেকে।
এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে প্রতিটি কবিতা পাঠের অডিও-ভিজ্যুয়াল আয়োজক ও সহযোগিদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মসমূহের মাধ্যমে পরবর্তীতে প্রচার করা হবে
