বাইরে ঝমঝম করে বৃষ্টি, ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাড়িতে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার মজাটাই আলাদা। বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি, সেখানে আবার আজকাল পানীয় না থাকলে চলে না। আসর জমে উঠলে হালকা ‘ককটেল’ চুমুকে সন্ধ্যাটা যে জাস্ট রকিং পর্যায়ে চলে যাবে, তা বলাই বাহুল্য।
আজ ১৩ মে, বিশ্ব ককটেল দিবস। দিবসটি বিশ্বব্যাপী উদ্যাপন করা হয়ে থাকে। ১৮০৬ সালের ১৩ মে ককটেলের প্রথম সংজ্ঞা প্রকাশের তারিখ চিহ্নিত করে দিবসটি উদ্যাপন করা শুরু হয়।
প্রসঙ্গত, জেমস বন্ডের সবচেয়ে পছন্দের ককটেলের সেলিব্রেশন হিসেবে সারা বিশ্বজুড়ে পালন করা হয়। ক্লাসিক ককটেল, মার্টিনি বানানো হয় জিন ও ভেরমাউথ দিয়ে। তবে এর নানারকম ভেরিয়েশন রয়েছে। বর্তমানে এই আইকনিক ও ট্র্যাডিশনাল ককটেলে টুইস্ট আনতে নানারকম পরীক্ষা করেন বারটেন্ডাররা।
নিউ ইয়র্ক ট্যাবলয়েড দ্য ব্যালেন্স অ্যান্ড কলম্বিয়ান রিপোজিটরি ককটেলকে ‘একটি উত্তেজক মদ, যে কোনো ধরনের স্পিরিট, চিনি, জল এবং তিক্ত পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত’ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করে।