সঙ্গীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে? কীভাবে বুঝবেন?

লাইফস্টাইল | ফোরপিলার্সবিডি.কম
প্রকাশিত:
সঙ্গীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে? কীভাবে বুঝবেন?

এক ঘরে থাকছেন। এক ঘরে খাচ্ছেন। এক বিছানায় ঘুমোচ্ছেন। তা সত্ত্বেও বারবার মনে হচ্ছে সঙ্গী অনেকটা বদলে গিয়েছে? মন বলছে সে আর আগের মতো আপনার প্রতি আগ্রহী নন?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যস্ত জীবন। তার উপর আবার সোশাল মিডিয়ার প্রভাব। সব মিলিয়ে দুটি মানুষের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছে খুব কম সময়েই। মানসিক টানাপোড়েন নিয়ে তো আর সম্পর্ক চলে না! বরং এই লক্ষণগুলি দেখে নিশ্চিত হতে পারেন, আপনার সম্পর্কে সত্যিই দূরত্ব বাড়ছে কিনা।

ধরুন আগে অফিস থেকে ফেরার পর সঙ্গী আপনার সঙ্গে সময় কাটাতেন। কিংবা অফিস থেকে বারবার ফোন করতেন। কিন্তু বর্তমানে সেই সঙ্গীরই আচরণ যদি বদলে যায়, তবে অবশ্যই ভাবার সময় এসেছে।

যদি দেখেন আপনাকে সময় দিচ্ছেন না। কথা বলাতেও তার অনীহা। কিংবা দিনরাত মোবাইল কিংবা সোশাল মিডিয়া নিয়ে ব্যস্ত। তবে অবশ্যই সঙ্গীর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন। কী কারণে তার আচরণ বদলে গিয়েছে, তা নিয়ে কথা বলুন।

সঙ্গীর সঙ্গে সত্যি দূরত্ব হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখার জন্য আপনি হয়তো তার সঙ্গে অভিনয় করছেন। অল্পতেই চিৎকার চেঁচামেচি করছেন, কান্নাকাটি করছেন, তা সত্ত্বেও সঙ্গীর থেকে বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছেন না? সঙ্গী আপনাকে এড়িয়ে চলছেন? তবে বুঝতে হবে, এই সম্পর্ক উষ্ণতা হারিয়েছে।

শীতল এই সম্পর্ক কতদিন আর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন দুজনে, তা নিয়ে অবশ্যই ভাবনা-চিন্তার সময় এসেছে।

এক বিছানায় রোজ ঘুমোচ্ছেন। কিন্তু কাছে আসা হচ্ছে না? যৌনতাতেও অনীহা সঙ্গীর? তবে এখনই কথা বলুন। সঙ্গী কী নতুন কারও সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছেন নাকি আপনার কোনও কিছুতে তার অভিমান হয়েছে, সে খোঁজ নিন।

মনে রাখববেন, সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় লাগলেও, ভাঙা অনেক সহজ। তাই তা সহজে হতে দেবেন না। দূরত্ব বাড়তে দেবেন না। বরং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, দুজনে কথা বলুন। দূরত্ব কমান।

লাইফস্টাইল বিভাগের আরও খবর

এটি মানুষকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে সেই মানুষকে চিন্তে সুবিধা হয়, সেটা হোক বন্ধু বা মনের মানুষ।

কোন বন্ধুর সাথে ভালো সময় কাটানো মানে এই নয় সে আপনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু, আবার কারও প্রেমে পড়া মানে এই নয় যে আপনি মনের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন। এটি নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। কাউকে দেখে ভালো লাগা তারপর ভালোবাসার মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক এগিয়ে চলে।

 

তবে আপনার পছন্দের সঙ্গী আদৌ কি আপনার মনের মানুষ? এই প্রশ্নের জবাব কী কখনো নিজের কাছে জানতে চেয়েছেন? সত্যিকারের মনের মানুষ ছাড়া জীবন টেনে নেওয়া যায় না! ভুল সঙ্গীর কারণে অনেক সময় সংসার ভেঙে যায় পথিমধ্যে।

 

সঙ্গী যদি আপনার সত্যিকারের মনের মানুষ হয় তাহলে প্রেম ও দাম্পত্য জীবন চলবে মসৃণভাবে। অন্যথায় দন্দ্ব, কলহ, বিরোধ, অশান্তি, অবিশ্বাস, সন্দেহ, ভুল বোঝাপোড়াসহ নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য বেড়ে যেতে পারে।

 

আর যদি মনের মানুষ আপনার সঙ্গে থাকে তাহলে মহূর্ত অনেক ভালো কাটবে। এমন প্রেমে সুখ ও শান্তির মুহূর্তও বেশি আসে। এক্ষেত্রে সঙ্গী হয়ে ওঠেন একটি বড় ভরসার জায়গা।

 

তবে কীভাবে বুঝবেন যে মনের মানুষকে খুঁজে পেয়েছেন? জেনে নিন সত্যিকারের মনের মানুষ চেনার ৩ কৌশল-

 

>> পছন্দের মানুষ অনেক থাকলেও যার সঙ্গে আপনার বেশি সময় কাটাতে ইচ্ছে করে, তিনিই হতে পারে আপনার মনের মানুষ। কারণ মনের মানুষের সঙ্গেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটাতে ভালো লাগে।

 

>> কোনো সমস্যায় পড়লে যার সঙ্গে মন কথা খুলে বলতে ইচ্ছা করে কিংবা যার কাছে গেলে নিজেকে সাহসী বলে মনে হয় তিনিই হতে পারে আপনার মনের মানুষ। কারণ আপনি জানেন যে, তিনিই এগিয়ে আসবেন আপনার বিপদে। তা তার ক্ষমতার মধ্যে হোক বা না হোক।

 

>> দুঃখ-কষ্ট, সুখ-আনন্দ সবকিছুই আপনি যার সঙ্গে নির্দ্বিধায় ভাগাভাগি করতে পারবেন, তিনিই হলেন আপনার মনের মানুষ। কারণ মন থেকে কাউকে ভালোবাসতে না পারলে কখনো তার সঙ্গে আরামদায়ক বোধ হয় না।

 

এমন সঙ্গী পাওয়া কঠিন। তবে অসম্ভব নয়। এরই মধ্যে আপনি যদি এমন সঙ্গী পেয়ে যান তাহলে খুবই ভালো। আর যদি না পান তাহলে অন্তত ভুল সঙ্গীকে নিয়ে এগিয়ে যাবেন না।

 

অনেক সময় দেখা যায়, ভুল মানুষের সঙ্গে আমরা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখি বছরের পর বছর। এতে সম্পর্ক টিকে থাকলেও দুজনের কেউই সুখী হতে পারেন না।

 

সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী করতে ও সুখী থাকতে একতরফা ভালোবাসা নয় বরং দুজনেরই ভালোবাসা ও আত্মত্যাগ জরুরি।

সকালে উঠেই অফিস? ১৫ মিনিটে তৈরি করুন সুস্বাদু নাস্তা

সকালে ঘুম থেকে উঠেই ছুটতে হয় অফিসের পথে। রবি থেকে বৃহস্পতি যেন একই রুটিন। কোনও কোনও দিন তো ব্রেকফাস্টও বাদ পড়ে যায়। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? ১৫ মিনিট হাতে সময় থাকলেই বানিয়ে ফেলা যাবে দুর্দান্ত সব হেলথি স্ন্যাক্স। কারণ সকালের এমন খাবার রাখতে হবে যা পুষ্টিকর, অথচ বানাতে বেশি সময় লাগবে না। 

এমনই একটি রেসিপির খোঁজ রইল আপনার জন্য। হেঁশেলে থাকা সামান্য উপকরণ দিয়েই বানিয়ে ফেলা যাবে এই পদ। দেখে নেওয়া যাক রেসিপি। 
 
ডিমের এই পদ বানানো জন্য প্রথমে ২ চামচ তেল গরম করে ফ্রাইং প্যানে ছোট টুকরো করে কাটা একটা আলু দিয়ে ভেজে নিতে হবে। ৩-৪ মিনিট ঢাকা দিয়ে ভাজলেই আলু সেদ্ধ ভাল মতো হয়ে যাবে। এর মধ্যে ছোট একবাটি পেঁয়াজ কুচি মিশিয়ে দিতে হবে। 

ভাজা আলু আর পেঁয়াজ অন্য বাটিতে তুলে রাখতে হবে। এবার একটা বাটিতে তিনটে ডিম ফেটিয়ে নিয়ে ওর মধ্যে হাফ কাপ দুধ, স্বাদমতো লবণ, হাফ চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো, চিলি ফ্লেক্স দিয়ে খুব ভাল করে ফেটিয়ে নিতে হবে ভাল করে। 

যে প্যানে আলু-পেঁয়াজ ভাজা হল সেখানে এক চামচ সাদা তেল বুলিয়ে দিয়ে ওর মধ্যে স্লাইস করে কাটা টমেটো দিয়ে প্যানের চারিদিকে ভাল করে সাজিয়ে দিতে হবে। এবার বানিয়ে নেওয়া ডিমের মিশ্রণ কিছুটা এর উপর ছড়িয়ে দিলেই দিতে হবে।

এবার ঢাকা দিয়ে লো মিডিয়াম আঁচে রাখুন। ৫ মিনিট পর ঢাকা সরালেই দেখা যাবে ডিম ফুলে ফেঁপে উঠবে। ছুরি দিয়ে পিৎজার মত চার টুকরো করে কেটে নিলেই তৈরি অন্যরকম এই টেস্টি ওমলেট। 

ব্যর্থ মানুষেরা এই ৫টি কাজ দিয়ে দিন শুরু করেন

অন্যভাবে বলতে গেলে, এই ৫টি কাজ দিয়ে সবসময় দিন শুরু করলে ব্যর্থতা পিছু ছাড়তে চাইবে না। কারণ জীবনের সফলতা ও অসফলতার পেছনে লুকিয়ে থাকে আমাদেরই প্রতিদিনের গড়ে তোলা কিছু অভ্যাস। 

প্রতিদিন অভ্যাসের বশেই আমরা অনেক কাজ করি, আবার অনেক কাজ করি না। খুব ভালোভাবে খেয়াল করলে দেখবেন যে, এই সূক্ষ্ম কাজগুলোই কিন্তু আমাদের জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তাই খেয়াল রাখতে হবে নিজের অভ্যাসের দিকে। বিশেষভাবে সকালের অভ্যাসগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু সকাল দিয়ে শুরু হয় আমাদের দিন, তাই সকালের অভ্যাসগুলো ঠিক না হলে দিনটাই নষ্ট হবে। সেই সঙ্গে কোন অভ্যাসগুলো জীবন থেকে বাদ দিতে হবে, তা জানতে হবে। তা নাহলে জীবনে কোনোভাবেই সফলতার দেখা মিলবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক, সকালের কোন অভ্যাসগুলো জীবনে বয়ে আনতে পারে অসফলতা। 

 

১. 'আরেকটু ঘুমিয়ে নিই' জাতীয় অভ্যাস।

অনেক মানুষের মধ্যেই এ ব্যাপারটি লক্ষ্য করা যায়। ঘুম থেকে উঠে ঘড়ির দিকে তাকিয়েই আবার কিছুক্ষণের জন্য ঘুমিয়ে যান। এটি খুব সূক্ষ্ম একটি সমস্যা মনে হতে পারে; কিন্তু এটি আপনার মস্তিষ্ককে একধরনের সংকেত দেয়। আপনার মস্তিষ্ক ধারণা করে নেয়, আপনি দিনটির মুখোমুখি হতে চাইছেন না। এতে আপনার পুরো দিনের ওপরেই একধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। সফল ব্যক্তিরা এই কাজ করেন না। তাঁরা অ্যালার্ম বাজার সঙ্গেই ঘুম থেকে উঠে পড়েন। 

 

২. তাড়াহুড়া করে দিন শুরু করা

যখন আপনি তাড়াহুড়া করে কোনো কাজ করেন, তখন আপনি এক ধরনের চাপ অনুভব করেন। অসফল ব্যক্তিদের জীবনের একটি সাধারণ দৃশ্য হলো এটি। তাঁরা সকালে ঘুম থেকে ওঠেন দেরি করে। এরপর শুরু হয় তাড়াহুড়া। সকালের নাশতা করতে পারেন না। নিজেকে নিয়ে ভাবার সময় পান না। কী করবেন না করবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারেন না। যার ফলে দিন শুরুই হয় একধরনের বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে এবং তা সারা দিনের সব কার্যকলাপের ওপরেই প্রভাব ফেলে। 

 

৩. পরিকল্পনা ছাড়াই দিন শুরু করা

অসফল ব্যক্তিদের দিনের শুরু কীভাবে করবে এবং তাঁরা কী চায়, এ নিয়ে কোনো পরিকল্পনা থাকে না। ফলস্বরূপ, দিন শেষে তাঁদের ঝুলিও থাকে শূন্য। অন্যদিকে সফল ব্যক্তিরা কিন্তু এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। তাঁরা খুব ভালোভাবেই জানেন, তাঁরা দিন শেষে কী চান এবং কীভাবে পরিকল্পনা করলে তা অর্জন করা যাবে। তাই চেষ্টা করুন, পরিকল্পনামাফিক একটি দিন শুরু করার। 

 

৪. সকালের নাশতা এড়িয়ে যাওয়া

সকালের খাওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে একটি। কিন্তু বর্তমান সময়ে দেখা যায়, বেশির ভাগ মানুষই সকালে কিছু না খেয়েই কাজে বেরিয়ে পড়েন। যা মোটেও ঠিক নয়। এতে কোনোভাবেই কাজে মন বসে না, মেজাজও হয়ে থাকে খিটখিটে। শুধু তা–ই নয়, এটি আপনার স্বাস্থ্যের ওপরেও ফেলে অনেক নেতিবাচক প্রভাব। তাই চেষ্টা করুন ঘুম থেকে একটু আগে উঠে গিয়ে হলেও সকালের নাশতা করেই কাজে বের হতে। 

 

৫. শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতি অবহেলা

সকালের মাত্র কয়েক মিনিটের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ আপনার মন থেকে শুরু করে শরীরকে করে তুলতে পারে সুন্দর। তবে অলসতার কারণে অনেকেই ঘুমিয়ে থাকেন এবং সকালের যেকোনো ধরনের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ থেকে দূরে থাকেন। যা মোটেও স্বাস্থ্যের ওপর কোনো ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া বয়ে আনতে পারে না। অন্যদিকে স্বাস্থ্যই কিন্তু সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। তাই আপনার স্বাস্থ্যই যদি ভালো না থাকে, জীবনে সফল হওয়া দুষ্কর। 

আপনার শিশুর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে যা করবেন

সবার সামনে নিজেকে মেলে ধরা সহজ নয়। বাসায় শিশু অনেক কথা বলে এবং চঞ্চলতার প্রমান পাওয়া যায়, অথচ স্কুলের মঞ্চে উঠলেই আর কিছু বলে না। একরাশ জড়তা যেন গ্রাস করে বসে তাকে। এর কারন অনেক শিশুরই আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। কারও ক্ষেত্রে হয়তো একটু প্রশংসা বা উৎসাহ তার আত্মবিশ্বাস বাড়াতে কাজে দেয়। এবং কারও ক্ষেত্রে হয়তো কাউন্সেলিং এর প্রয়োজন হয়। যা শিশুর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে কাজে দেবে। সন্তানের পাশে থেকে তার ভয়-দ্বিধা কাটাতে সাহায্য করতে হবে মা-বাবাকেই। 

 

আত্মবিশ্বাসের অভাব কিংবা সবার সামনে জড়তা কাজ করা এক ধরনের ভীতি, যা ধীরে ধীরে কাটাতে হবেই। আমরা অনেক সময় শিশুদের সঙ্গে তার বন্ধুদের তুলনা করে ফেলি বা ছোটদের বলি ‘এই রকম করলে লোকে কী বলবে!’ এতে ওরা নিজেদের অজান্তেই মনের মধ্যে একটা নেতিবাচক ধারণা তৈরি করে নেয়। এছাড়া অনেক সময় দেখা যায় বাড়িতে শিশু সব পড়াশোনা পারছে, কিন্তু স্কুলে গিয়ে আর পারছে না। পরীক্ষার খাতায় হয়তো লিখে আসছে, কিন্তু মৌখিক পরীক্ষার সময়ে এলোমেলা করে ফেলছে। এসব ক্ষেত্রে স্কুলের শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলুন। অন্য সময়ে ক্লাসে সন্তানের আচরণ কেমন থাকে, সেটা জানতে চেষ্টা করুন। বাড়িতে নিজেই মৌখিক পরীক্ষা নিন। কিন্তু বকা কিংবা মারধর করবেন না কোনোভাবেই। এতে শিশু নিজেকে আরো গুটিয়ে নেবে।

 

ভুলে যাওয়া কিংবা না পারা কোনো দোষ নয়। এগুলো সাময়িক ব্যাপার, যা অধ্যবসায় এবং ধৈর্য্যের মাধ্যমে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়ে ওঠে। বাড়িতে যখন আপনার সামনে সে গাইবে-নাচবে রেকর্ড করে রাখুন। এবং ওকে দেখান সে আসলে কতটা ভালো করেছে বা কোন জায়গাগুলো আরো ভালো করা যায়। সন্তানকে উৎসাহ দিতে হবে সবসময়।

 

মজার ছলে শিশুর যেকোনো ধরনের ভয় কাটানোর চেষ্টা করুন। খেলার মাধ্যমে তাকে পড়তে, পারফর্ম করতে উৎসাহ দিন। শিশুর বন্ধুদের সঙ্গেও এমন খেলাধুলা করতে বলবেন। পরিবেশ হালকা রাখতে শিশুর বন্ধুদের মধ্যে বা বাড়িতে যে কোনো বিষয়ে একসঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। 

 

সন্তানের কিছু আচরণে লক্ষ রাখতে বলছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা। সামাজিকভাবে মেলামেশা করতে তার সমস্যা হচ্ছে কি না, স্কুলে পড়া বুঝতে পারছে কি না, বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে সমস্যা হচ্ছে কিনা-এ বিষয়গুলোকে খেয়াল রাখুন। যদি প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক উত্তর পান, তা হলে অতিরিক্ত চিন্তার কিছু নেই। সেটা না হলে কাউন্সেলিংয়ের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। 

লাইফস্টাইল সব খবর

গরমে কোন রঙের ছাতা ব্যবহার করবেন? কোন রং রোদ আটকায় বেশি
গরমে যৌনতায় অনিহা ! গরমে শরীরের চরম উত্তেজনা পেতে হলে জানুন নতুন পদ্ধতি
ইদানীং বাড়ছে স্লিপ ডিভোর্স। কী এই স্লিপ ডিভোর্স?
সন্তান, শুটিং সামলেও আলিয়া, প্রিয়ঙ্কা এবং সোনম সারা ক্ষণ এমন ঝকঝকে থাকেন কী ভাবে?
আপনি কি সত্যি আপনার পরিবারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ?
সময় নষ্ট, চোখের ক্ষতি কিংবা মনের চাপ না বাড়িয়ে মুঠোফোনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করবেন কী করে?
বাঙ্গালি পরিবার সিলিং ফ্যান পরিষ্কার করার পর, দেখেছিস ফ্যানের স্পিড বেড়ে গেছে।কেন এই কথাটি বলে?
লিভ টুগেদার পার্টনারের বয়স ২১-এর কম হলে পিতামাতার সম্মতি লাগবে