ফের ঐশ্বরিয়ার হাতে বিয়ের আংটি, তবে কী বিচ্ছেদ হচ্ছে না? 

বিনোদন ডেস্ক | বিনোদন | ফোরপিলার্সবিডি.কম
প্রকাশিত:
ফের ঐশ্বরিয়ার হাতে বিয়ের আংটি, তবে কী বিচ্ছেদ হচ্ছে না? 

বচ্চন পরিবারের অশান্তির জল্পনা নতুন নয়। ঐশ্বরিয়া রায় বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনের সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়েও নানা রটেছে এবং রটে চলেছে। কিছুদিন আগে দুবাই যাত্রার সময় ঐশ্বরিয়ার আঙুলে তাঁর বিয়ের আংটিখানি দেখা যায়নি। তাতেই নতুন করে তারকা দম্পতির বিচ্ছেদের জল্পনায় ঘৃতাহুতি পড়ে। তবে প্যারিস ফ্যাশন উইকে বিয়ে ভাঙার জল্পনা এক পোজেই নস্যাৎ করে দিলেন বচ্চন পরিবারের বধূ। আবারও তাঁর হাতে দেখা গেল অভিষেকের পরানো আংটিখানি।

একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে যোগ দিতে মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে দুবাই গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। সেখানকার ছবি ও ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। নেটিজেনদের একাংশের নজরে পড়ে অভিনেত্রীর হাতে তাঁর বিয়ের আংটি নেই। তাতই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি অভিষেকের সঙ্গে বিচ্ছেদ? আর সেই কারণেই আংটি খুলে ফেলেছেন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী।

২০০৭ সালে অভিষেক ও ঐশ্বরিয়ার বিয়ে হয়। বচ্চন পরিবারের বধূ হন অভিনেত্রী। ২০১১ সালের ১৬ নভেম্বর অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার একমাত্র মেয়ে আরাধ্যার জন্ম হয়। বলিউডে কানাঘুষো, শাশুড়ি জয়া বচ্চন ও ননদ শ্বেতার সঙ্গে নাকি ঐশ্বরিয়ার একেবারেই বনিবনা নেই। এমন পরিস্থিতিতে তাঁর ও অভিষেকের সম্পর্কও নাকি টালমাটাল। রটনা, মেয়েকে নিয়ে নাকি মা বৃন্দা রাইয়ের সঙ্গে থাকছেন অভিনেত্রী। এমন পরিস্থিতিতে তাঁর হাতে আংটি নেই দেখে অনেকেই উদ্বিগ্ন হয়েছিলেন।

কিন্তু প্যারিস ফ্যাশন উইকে সমস্ত জল্পনা, কল্পনার জবাব ঐশ্বরিয়া আংটি হাতেই দিলেন। এবারে প্যারিস ফ্যাশন উইকের র‌্যাম্পে সাটিনের লাল গাউন পরেছেন বচ্চন পরিবারের বধূ। তার সঙ্গেই ছিল বোল্ড রেড লিপস্টিক। বিশাল একটি ভেইল ছিল ঐশ্বরিয়ার এই পোশাকে। যে প্রসাধনী সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়ে মার্জার সরণিতে হেঁটেছিলেন, তারই ক্যাচলাইন লেখা ছিল তাতে।
 

বিনোদন বিভাগের আরও খবর

‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ’ কেন ভাইরাল?

সামাজিক মাধ্যম খুললেই এখন একটাই গান, ‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ’। সেই গান দিয়ে মিম, রিলের ছড়াছাড়ি চারপাশে। হাসির ভিডিও, কান্নার ভিডিও, মজার ভিডিও, কোথায় ব্যবহার হচ্ছে না সেই গান!। এমনকি পিকনিকে যাওয়া বা বন্ধুদের সঙ্গে পার্তিতেও সেই একই গান। কিন্তু প্রশ্ন হল এই গানের আসল মানে কী, জানেন?

এটি আসলে ভারতের উড়িয়া ভাষায় গাওয়া একটি গান। বিখ্যাত উড়িয়া সঙ্গীত শিল্পী সত্য অধিকারীর গাওয়া এই গান। উড়িষ্যার কোরাপুটের স্থানীয় ভাষায় লেখা গান। এই গান প্রথম রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। ছয় বছর পরে তৈরি হয় মিউজিক ভিডিও।

এই গানে অভিনয় করেছেন সম্বলপুরের গোবিন্দতলার বাসিন্দা বিভূতি বিশ্বল। তিনি একজন মঞ্চ অভিনেতা। বেশ কিছু ছবিতেও নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এমনকি, অল ইন্ডিয়া রেডিও-র একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী এবং শিক্ষক।

‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ/ ধনকে চিনলি তুই ননী সিনা/ মনকে চিনলি নাই/ সুনাকে চিনলি, মনাকে চিনলি/ মানুষ চিনলি নাই/ ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ’। এই গান এখন চারিদিকে ভাইরাল। কিন্তু কী মানে এই গানের জানেন?

সত্যিই লজ্জার, ননী/ তুমি শুধুই সম্পত্তি দেখলে, কিন্তু আমার ভালোবাসার প্রকৃত মূল্য দিতে পারলে না/ তুমি সোনা ও দামি গয়না চিনতে পেরেছ। কিন্তু, প্রকৃত মানুষ চিনতে পারোনি/ আমার সম্পত্তির অভাব ছিল বলে তুমি আমাকে এ ভাবে ছেড়ে দিয়েছ/ যার টাকা পয়সা আছে তার মন নাই/ আমার মনকে দেখলি না ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ।

মিউজিক ভিডিও পরিচালনা করেছিলেন মানবভঞ্জন নায়েক। ভিডিওটির প্রযোজক ও গানটির রচয়িতা সীতারাম আগরওয়াল। গেয়েছিলেন সত্যনারায়ণ অধিকারী। পর্দায় দেখা গিয়েছে বিভূতি বিশ্বালকে। মঞ্চশিল্পী হিসেবে খ্যাতিমান ওই অভিনেতাকেই বেছে নেওয়া হয়েছিল।

কে জানত, দুই দশক পরে আচমকাই ভাইরাল হয়ে যাবে গানটি। ইউটিউবে ভিউ ছাড়িয়েছে প্রায় দুই কোটি। নতুন বছরে সকলের ফোনে বা অন্য ডিভাইসে বাজছে, বেজেই চলেছে ‘ছি ছি রে ননী’।

সালমান শাহর মৃত্যু নিয়ে এবার কি বললেন সামিরা?

সাবেক স্বামী সালমান শাহর মৃত্যু প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন সামিরা। বেসরকারি চ্যানেল টোয়েন্টিফোরকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সামিরা বলেছেন, ‘আত্মহত্যা যারা করে, তারা তো কিছু বলে করে না। এখন নীলা চৌধুরী বারবার বলেন, সামিরাকে কেন রিমান্ডে নেওয়া হয় না। একটা বাসায় একটা বাচ্চা যখন আত্মহত্যা করে, সে বাচ্চার মা–বাবাকে কি আমরা উঠিয়ে নিয়ে চলে যাই? তাহলে আমাকে কেন উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে? ইট ইজ সুইসাইড।’

কেন এটি সুইসাইড, সেই ব্যাখ্যা নিজেই দিলেন সামিরা। বললেন, ‘ও (ইমন) মেন্টালি সুইসাইডাল বাই নেচার। এর আগে তিনবার সুইসাইডের চেষ্টা করেছে। মেট্রোপলিটন হাসপাতালের রেকর্ড চেক করলে জানা যাবে। ওখানে দুবারের রেকর্ড আছে। আরেক হাসপাতালে একবার আছে। তিনটাই আমার বিয়ের আগে। তিনটা ঘটনাই আমি জানি। একবার মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে করেছিল। আরেকবার আমাকে বিয়েতে রাজি করানোর জন্য করেছে। আরেকবার ওর কিছু একটা হয়েছিল, সেটার জন্যও করেছিল।’

কথা প্রসঙ্গে সামিরা এ–ও বললেন, ‘একটা কথা বলতে চাই, ইমন কিন্তু ছবিতে ক্যারিয়ার করতে চায়নি। সে পড়াশোনা করতে চেয়েছিল। কিন্তু পড়াশোনা যখন এসএসসি, তখন একটা ঘটনার কারণে, এরশাদ (হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ)–সংক্রান্ত, নীলা চৌধুরীকে নিয়ে, সেই ঘটনায় ওই সময় নীলা চৌধুরী জেলেও যান, ময়মনসিংহ কারাগারে ছিলেন। ইমন কিন্তু একদিনও মাকে দেখতে যায়নি জেলে। কেন? তখন তো ওর লাইফে আমি নাই। আমার তো ১৯৯২ সালের ২০ ডিসেম্বর বিয়ে হয়েছে। আর এই ঘটনা জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি কিংবা মার্চের দিকের। ইমন কিন্তু তাঁর মাকে মা, আম্মা এসব ডাকত না। মহিলা বলে ডাকত। আমাদের সামনে অবশ্য ওভাবে বলত না। শুটিং সেটে যখন নীলা চৌধুরী যেতেন, তখন ইমন বলত, মহিলা আসছে। ডলি জহুর আন্টি একদিন সেটে থাকা অবস্থায় এমন ঘটনা ঘটেছিল। তখন বকা দিয়ে ইমনকে বলেছিল, “তুই এভাবে ডাকছিস কেন? তোর তো মা হয়।” ইমন তখন হেসে উড়িয়ে দিয়েছে।’

সামিরা আরও বললেন, ‘ইমনের মনে অনেক কষ্ট আগে থেকেই ছিল। ইমন অনেক কিছু দেখে বড় হয়েছিল, যেগুলো ওর দেখার দরকার ছিল না। এগুলো নিয়ে বাচ্চাদের হয় কি, আমরা এখন যেমন হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে অনেক পড়াশোনা করি, তখন তো এগুলো করতাম না। তখন আমাদের কোনো কাউন্সেলিংয়ের সুযোগও ছিল না। ছিল না রিহ্যাবিলিটিশেনরও। এখন রিহ্যাব আছে, কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা আছে। আমরা তেমন কিছু অনুভব করলে কারও সঙ্গে আলাপ করে তা ভাঙার চেষ্টা করি, বোঝার চেষ্টা। তখন তো ইমন এসব কাউকে বলতে পারেনি। সালমান শাহ হওয়ার পর তো আরও বলতে পারেনি। যাকে বলবে, এটা নিউজ হয়ে যাবে।’

সিনেমাজগতে সালমান শাহ নামে পরিচিত হলেও নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় এই অভিনেতার পুরো নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন। তাঁর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর থানা-পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, সিআইডি, র‍্যাব, পিবিআই একে একে মামলাটির তদন্ত করে। চলেছে বিচার বিভাগীয় তদন্তও। সব কটি তদন্ত প্রতিবেদনে একে আত্মহত্যা বলে উল্লেখ করা হলেও প্রতিবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা পড়ার পর পরিবারের আপত্তির (নারাজি) মুখে তদন্ত সংস্থা পরিবর্তন হয়।

মাত্র ২৫ বছরের জীবন পেয়েছিলেন সালমান শাহ। এই স্বল্প সময়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে রেখে গেছেন অসামান্য অবদান। বলা যায়, দেশের চলচ্চিত্রে ভিন্নধারার সূচনা হয়েছিল তাঁর হাত ধরেই। ছবিতে তাঁর উপস্থিতি মানেই ছিল নিশ্চিত সাফল্য, প্রেক্ষাগৃহে উপচে পড়া দর্শকের সরব উপস্থিতি। ছবির ব্যবসায়িক সাফল্য আর জনপ্রিয়তা—দুই–ই সমানতালে এগিয়ে নিয়ে গেছেন তিনি। অভিনয়ের স্বতন্ত্র ধারা আর ফ্যাশন সচেতনতা তাঁকে নিয়ে যায় ভিন্ন এক উচ্চতায়। এভাবে তিনি নিজেই নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের ক্ষণজন্মা নায়ক সালমান শাহ। দেখতে দেখতে তাঁর মৃত্যুর ২৬ বছর পেরিয়ে গেছে।

যে কারণে শাহরুখ খানকে রাজা বলা হয়

শাহরুখ খান অনন্ত আম্বানি বিবাহে: অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা বণিকের বিবাহের শাহরুখ খানের একটি হৃদয়-ছোঁয়া ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায় শচীন টেন্ডুলকারের সঙ্গে করমর্দন করছেন কিং খান। এরপর অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের পা ছুঁয়ে আশীর্বাদ নিতে আসেন।

১২ জুলাই অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্ট বিয়ে করেন। শাহরুখ খান তার পরিবারের সাথে দম্পতির বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি তার স্টাইলিশ চেহারা দিয়ে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এ সময় শাহরুখ খানের হৃদয় ছোঁয়া ভঙ্গি দেখা যায়।

অনন্ত আম্বানি-রাধিকা বণিকের বিবাহের একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে, যাতে দেখা যায় শাহরুখ খান রজনীকান্তের সাথে করমর্দন করছেন এবং তারপরে তার স্ত্রীকে হাত জোড় করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

এর পর শাহরুখ খান এগিয়ে যান এবং রজনীকান্তের পাশে বসে থাকা শচীন টেন্ডুলকারের কাছে যান এবং উষ্ণভাবে তার সাথে করমর্দন করেন।

অমিতাভ বচ্চনকে দেখে শাহরুখ খান নিজেকে থামাতে পারছেন না এবং অবিলম্বে বিগ বি-এর পা স্পর্শ করতে এবং তাঁর কাছ থেকে আশীর্বাদ নিতে দেখা যায়।

কিং খানও জয়া বচ্চনের পা ছুঁয়ে অমিতাভ বচ্চনের পাশে দাঁড়িয়ে আশীর্বাদ নেন। এই সময় তিনি জয়া বচ্চনকে কিছু বলেন, যা শুনে তিনি হাসতে শুরু করেন।

শাহরুখ খানের এই ভঙ্গিটি তার ভক্তরা বেশ পছন্দ করছেন। অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ে থেকে শাহরুখ খানের অনেক ভিডিও সামনে এসেছে। দম্পতির বিয়েতে তাকে ট্র্যাডিশনাল লুকে দেখা গেছে।

অলিভ গ্রিন ইন্দো-ওয়েস্টার্ন পোশাকে শাহরুখ খানকে খুব সুন্দর লাগছিল। শাহরুখ খানও মুকেশ আম্বানি ও নীতা আম্বানির সঙ্গে নেচেছেন। স্ত্রী গৌরী খানের সঙ্গে পাপারাজ্জিদের সামনেও মারমুখী পোজ দিয়েছেন তিনি।

নিপুণের ব্যবসাকে কেন প্রশ্নবিদ্ধ করলেন ডিপজল

চেম্বার আদালতে আবেদন করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব ফিরে পেয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। আর দায়িত্ব হাতে পেয়েই নিপুণ প্রসঙ্গে মন্তব্য করেছেন সে। এবং অভিনেত্রীর ব্যবসাকে করেছেন প্রশ্নবিদ্ধ। 

 

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে ডিপজল নিপুণকে নিয়ে আবারও ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন। অভিনেতার ভাষায়, 

 

নিপুণকে চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে এনে ভুল করেছিলাম আমি। এখন থেকে তাকে আমি চিনি না। আমার মনে হয়, নিপুণকে এখানে নিয়ে আসা আমার ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। এই টাইপের মেয়ে এখানে আনা ঠিক না বলে আমি মনে করি বলেছেন ডিপজল।

 

শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন প্রসঙ্গে ডিপজল বলেন, দুই দুই বার সহ সভাপতি পদে আমি ছিলাম। আমার নির্বাচন করার কোনো ইচ্ছে ছিল না। অনেকটা জোরাজুরি করেই নির্বাচনে অংশ নিই। কিন্তু এবার ইচ্ছা করেই নির্বাচনে এসেছি। কারণ গতবার অনেক অনিয়ম দেখেছি। তাই এবার সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করি। 

 

এরপরই নিপুণের ব্যবসা নিয়ে মন্তব্য করেন এ অভিনেতা। প্রশ্ন তোলেন অভিনেত্রীর ব্যবসা নিয়ে। ডিপজল বলেন,আমি শুধু সিনেমায় অভিনয় করে টাকা উপার্জন করি না। আমার অনেক ব্যবসা রয়েছে। তেমনি নিপুনের শুধু অভিনয় করেই টাকা উপার্জন করছে না। অভিনয়ের পাশাপাশি নিপুণের মূল ব্যবসাটা কী?

 

ডিপজল আরও বলেন, শুনলাম নিপুণ পার্লার দিয়েছে। কী পার্লার ওইটা? কী হয় সেখানে? তা কি কেউ জানেন?

 

এরপর নিপুণের পার্লারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে আফসোস ভরা কন্ঠে ডিপজল বলেন, ওই পার্লারে গিয়ে দেখেন ওইটা কী পার্লার? সেখানে কী হচ্ছে? ওই খবর তো কেউ রাখেন না! 

 

নিপুণ ও ডিপজলের রেষারেষি শুরু হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। এবারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ১৯ এপ্রিল। ২০ এপ্রিল সকালে শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এ ফলাফল ঘোষণায় সম্পাদক পদে ২২৫ ভোট পাওয়া ডিপজলের কাছে নিপুণ আক্তার ২০৯ ভোট পেয়ে হেরে যান।

 

নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের এক মাস পেরোতেই (১৫ মে) আদালতে ডিপজলের বিরুদ্ধে রিট করেন। এরপর ২০ মে হাইকোর্ট ডিপজলের দায়িত্ব পালনে স্থগিতাদেশ দেন। দায়িত্ব পালনে আইনি বাধা কাটাতে রোববার (২৬ মে) চেম্বার আদালতে আবেদন জানান ডিপজল। তার একদিন পরই শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদের দায়িত্ব ফিরে পান ডিপজল।